বাংলাদেশ থেকে সর্বনিম্ন খরচে স্টান্ডার্ড উমরাহ প্যাকেজ ২০২৪

বাংলাদেশ থেকে সর্বনিম্ন খরচে A-ক্যাটাগরীর উমরাহ্ প্যাকেজ ২০২৪ সুযোগ করে দিচ্ছে আজওয়াহ হজ্ব ট্রাভেলস। আপনার কাঙ্খীত তারিখে টিকেট, ভিসা, হোটেল বুকিং, মক্কা মদিনা জিয়ারহসহ সম্পূর্ণ উমরাহ্ প্যাকেজ পেতে আজই যোগাযোগ করুন।

প্যাকেজে অন্তর্ভূক্ত সকল সুবিধাগুলো নিম্নে দেওয়া হলো:

উমরাহ্ ভিসা 

ভ্রমনকালীন স্বাস্থ্যবীমা

রিটার্নসহ এয়ার টিকেট ( বাংলাদেশ বিমান/সৌদি এয়ার লাইন্স) 

জেদ্দা এয়ারপোর্ট থেকে মক্কা হোটেল, মক্কার জিয়ারাহ, মক্কা হোটেল থেকে মদিনা হোটেল, মদিনার জিয়ারাহ্।  

মক্কা-মদিনায় হোটেল সুবিধা।

অফিস থেকে সরাসরি মোয়াল্লিম গাইড সেবা। 

মক্কায় জিয়ারত: মিনা, আরাফাহ, মুজদালিফাহ, জাবালে নুর, জাবালে সুর, জামারাহ, জুবাইদাহ ক্যানেল, জান্নাতুল মোয়াল্লা ইত্যাদি।

মদিনায় জিয়ারত: মসজিদে নববী, জান্নাতুল বাকি, মসজিদে কুবা, মসজিদে কিবলাতাইন, উহুদের প্রান্তর, খন্দকের প্রান্তর, হামজা রা: এর কবর, মসজিদে জুম্মাহ ইত্যাদি।

 

খাবার:

তিন বেলা বাঙ্গালী খাবার: 

সকালে নাস্তা, 

দুপুরে মাছ দিলে রাতে মাংশ, 

দুপুরে মাংশ দিলে রাতে মাছ।

 

মক্কা – মদিনার হোটেল বিবরন: 

মক্কার হোটেল: 3* মানের  (ইব্রাহীম খলিল রোডে বেশ কিছু হোটেল আমাদের তালিকায় থাকে তার মধ্যে: নাদা আল মাজদ, সুইচ আল খলিল, ইমার সুলতান, ইমার গ্রান্ড ইত্যাদি)

মদিনা হোটেল: 3* মানের (মদিনায় মারকাজীয়ার ভিতরে যে কোন হোটেল হতে পারে বিশেষ করে তাজওয়ার্ড ও অন্যান্য)

উমরাহ্ ভিসার জন্য করনীয়:

আবেদন করতে ন্যুনতম ৬ মাসের মেয়াদসহ পাসপোর্ট লাগবে

কোভিড সার্টিফিকেট (নিজের কাছে রাখা ভালো)

বায়োমেট্রিক এপ্লিকেশন/ভিঙ্গার (নিজের মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন)।

পেমেন্ট পলিসি

উমরাহ্ বুকিংয়ের সময়ে পাসপোর্টের সাথে ৫০% এডভান্স

বাকি ৫০% ফ্লাইটের ১০ দিন আগে পেমেন্ট করতে হবে।

ভিসা টিকেট হস্তান্তর:

ফ্লাইটের ৩/৪ দিন আগে অফিস কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে মাল্টিমিডিয়া প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হবে।

মাল্টিমিডিয়া প্রশিক্ষণ শেষে প্রত্যেক হাজীর পাসপোর্ট, টিকেট, ভিসা সহ প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র হাজীদের নিকট হস্তান্তর করা হয়ে থাকে।

নি:সন্দেহে এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দ ও আত্মতৃপ্তির ব্যাপার হবে, আমরা যদি আপনাকে ও আপনার পরিবারকে পবিত্র মক্কাতুল মোকারমায়  উমরাহ্  ও মদিনাতুল মোনাওয়ার নবীজির রওজা যিয়ারাহ্ সহ আপনার ভ্রমনের প্রতিটি মুহুর্তকে আরামদায়ক, স্মরণীয় করতে পারি এবং সুনামের সাথে উমরাহ্ এর যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে দেশের মাটিতে ফিরিয়ে আনতে পারি। এজন্য আল্লাহ্ কাছে বেশি বেশি দোয়া করা এবং সবাইকে আন্তরিক ও সহযোগীতাপূর্ণ মনভাব পোষণ করা।